কর্ণ ও অর্জুনের বিবাদ নেমে এসেছিল সংকীর্ণ সাম্প্রদায়িক সংঘাতেও

মহাভারতে রাজনীতি – ৩

আগের পর্বে

‘ধর্ম’ শব্দটি নৈতিকতার নামান্তর মাত্র। পিতামহ ভীষ্ম শরশয্যায় যুধিষ্ঠিরকে উপদেশ দিয়ে ছিলেন ‘নেতা’ হতে গেলে অবশ্যই নিরপেক্ষ হতে হবে তাঁকে। কিন্তু কোনো পক্ষ না নিলেও নৈতিকথাই তাঁর ধর্ম। নেতার মধ্যে ৩৬টি গুণ থাকা প্রয়োজন। যার মধ্যে ২৭টি অহংকার ছাড়া উপাস্যের আরাধনা। কিন্তু ‘রাজা’ হওয়ার আগে যুধিষ্ঠির নারদের থেকে পেয়েছিলেন রাজনীতির পাঠ। সেই রাজনীতির অঙ্গ হিসাবেই হত্যা করা হয়েছিল জরাসন্ধ এবং শিশুপালকে।

মহাভারত অনুসারে, বশিষ্ঠকে বলা হয় ব্রহ্মার মানসপুত্র। অন্যান্য পুরাণে তিনি মিত্রাবরুণের পুত্র, কোথাও তাঁকে কেবল মিত্রের পুত্র বলা হয়েছে যেখানে তাঁর মা ঊর্বশী। বশিষ্ঠ সপ্ত ঋষির অন্যতমও বটে। তিনি ছিলেন সূর্যবংশের কুলগুরু ও পুরোহিত। সেই হিসাবে তাঁর প্রপৌত্র কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস সূর্যবংশের রাজনীতির আদর্শ ধারণ করতেন। যদিও পরবর্তীকালে সেই আদর্শের বহু পরিবর্তন ঘটেছিল। চার বিদ্যার প্রথম যেটি অর্থাৎ ত্রয়ী বা বেদ, তার বিভাজন করেছিলেন ব্যাসদেব। বার্তা ও দণ্ডনীতির প্রশ্নে তিনি ছিলেন পিতা পরাশর ও মাতা মৎস্যগন্ধার উত্তরসাধক। কিন্তু আন্বীক্ষিকী বা তর্কবিদ্যাকে সব সময় গ্রহণ করতে সম্মত ছিলেন না। 

        “প্রত্যক্ষং কারণং দৃষ্ট্বা  হৈতুকাঃ প্রাজ্ঞমানিনঃ।

সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন

More From Author See More

Latest News See More