গালের ভিতর চামড়ার পকেট, চড় মারতেই বেরিয়ে এল সোনার চেন

ধূলায় ধূলায় ঘাসে ঘাসে : ২

আগের পর্বে

আলো আর অন্ধকারের ডেফিনিশন যেমন পরস্পর সম্পর্কিত। তেমনই সম্পর্কিত ভগবান আর দানবের বিশ্বাস। এই দুইয়ের মাঝেই কোথাও যেন রয়েছে একটা কমন স্পেস। অমল গাঙ্গুলী। অনেকে তাঁকে ডাকতেন বব, নিগ্রো নামে। তাঁর ভয়ে যেমন কাঁপত গোটা কলকাতা, তেমনই অনেকে তাঁকে শ্রদ্ধা করতেন। দাঙ্গার সময় খুন-জখম তো ছিলই। স্বাধীনতার পরেও পুরোদমে চালাতেন ডাকাতি। আর সেই টাকায় ভার টানতেন বহু দরিদ্র সংসারের। স্রেফ এক মহিলাকে আঘাত করতে হত বলেই পালাতে পারেননি তিনি। কলকাতার ছ’ফুটিয়া সেই রবিনহুড, শেষে ধরা দিয়েছিলেন পুলিশের কাছে। হয়েছিল জেলও। প্রথম পর্বের সেই খণ্ডচিত্রের পর...

এমনভাবেই চলছিল দিন।
একদিন শিয়ালদা থেকে বাসে দক্ষিণ কলকাতার কোথাও যাচ্ছেন দুজনে – বাবা ও মিতে জ্যেঠু। ভিড় বাস। বসার জায়গা না পাওয়ায় রড ধরে জানলার দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছেন দুজনেই। মৌলালি পেরোতেই জানলা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়েই জ্যেঠু বলেন ‘কীরে? কবে লাল থেকে বেরোলি? কোথায় হাত দিচ্ছিস? টিনা তো খালি! চুপচাপ মল্লিকবাজারে নেমে পড়।’

জ্যেঠু বাবাকে কনুইয়ের গুঁতো দিয়ে বলেন ‘গুন্ডা তুই সামনের গেটে নাম, আমি ওকে নিয়ে পিছনের গেটে’।

সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন