লকডাউনে খুলতে পারে স্থানীয় দোকান-বাজারগুলি, ঘোষণা কেন্দ্রের

খানিকটা হলেও শিথিল হল লকডাউন। শুক্রবার রাতেই বড়ো সিদ্ধান্ত নিল সরকার। ছাড়পত্র মিলল বসতিপূর্ণ এলাকার দোকানগুলি খোলার। খুলতে পারে অন্যান্য ছোটো দোকানও। তবে শপিং মল এবং মাল্টিব্র্যান্ড স্টোরগুলি বন্ধ থাকবে আগের মতোই।

আরও পড়ুন
মে মাসের প্রথম সপ্তাহে সর্বাধিক সংক্রমণ ভারতে, সম্ভাবনা উস্কে দিল কেন্দ্র

গত ১৫ই এপ্রিল, ২১ দিনের লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল আরও তিন সপ্তাহ। লকডাউনের সময়সীমা বেড়ে হয় ৩রা মে। ওই দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে প্রকাশিত নির্দেশিকায় ‘বিপর্যয় মোকাবিলা আইন ২০০৫’-এর কিছু বদলও করা হয়েছিল। সেই নির্দেশিকা মেনে, ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়েই চালাতে হবে দোকানগুলি। কর্মীদের মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক, জানায় সরকার। ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের বজায় রাখতে হবে সামাজিক দূরত্ব।

আরও পড়ুন
মহামারীতে সংকটে পড়তে পারে ৪২-৬৬ মিলিয়ন শিশু, আশঙ্কা রাষ্ট্রপুঞ্জের

পৌরসভার অন্তর্গত বাজার এবং একক দোকান ছাড়াও ছাড়পত্র দেওয়া হয় আশেপাশের ছোটো দোকানগুলিকেও। এই ছাড় কেবল ‘শপ এস্ট্যাবলিশমেন্ট অ্যাক্ট’ এর নিবন্ধভুক্ত দোকানগুলির ক্ষেত্রে কার্যকরী হবে। এমনটাই জানানো হয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে। তবে যে সকল অঞ্চল সংক্রমিত, সেখানে কোনোভাবেই প্রযোজ্য নয় এই ছাড়পত্র।

আরও পড়ুন
সুইৎজারল্যান্ডের পাহাড়ে ফুটে উঠল ভারতের পতাকা, লকডাউনে সংহতির বার্তা

বাজারের পাশাপাশি ছোটো দোকানগুলি খুললে সুবিধা হবে অনেক মানুষের। তাছাড়া স্বল্প পরিমাণের হলেও সচল হবে আঞ্চলিক অর্থনীতি। সে কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

আরও পড়ুন
ভূপালে করোনায় মৃত ৭, ১৯৮৪-র গ্যাস দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন প্রত্যেকেই

দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সংখ্যা ছাড়িয়েছে সাড়ে চব্বিশ হাজার। মৃত্যু হয়েছে সাড়ে সাতশোরও বেশি মানুষের। তাই সাবধানতা অবলম্বনের কথা বারবার উল্লেখ করা হয়েছে নতুন ঘোষিত নির্দেশিকায়।

Latest News See More