কথায় আছে ‘হোয়াটি বেঙ্গল থিঙ্কস টুডে, ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুমরো’। সম্প্রতি প্রকাশিত হল ৬৩ তম শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার। আর পুরস্কার প্রাপকের তালিকাই যেন সেই কথাটাকে মনে করিয়ে দিল আরও একবার। দেশের সর্বোচ্চ বিজ্ঞান সম্মান বিজয়ী ১৪ জনের মধ্যে ৭ জনই অর্থাৎ প্রায় ৫০ শতাংশই বাঙালি।
১৯৫৮ সাল থেকে এই পুরস্কার প্রদান করে আসছে ভারত সরকার। জীববিদ্যা, রসায়ন, ভূবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, গণিত এবং চিকিৎসা— এই সাত বিষয়ে গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন যাঁরা, তাঁদের সম্মানিত করা হয় শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কারে। উল্লেখযোগ্য, এই বছর প্রতি বিভাগেই পুরস্কৃত হয়েছেন দু’জন করে গবেষক। গতকাল দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে সিএসআইআরের ৭৯ তম প্রতিষ্ঠা দিবস হিসাবে ঘোষণা করা হয় এইবছরের শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কারের তালিকা।
রসায়নে কলকাতার কাল্টিভেশন অফ সায়েন্সের গবেষক জ্যোতির্ময়ী দাস, ভূবিজ্ঞানে খড়গপুর আইআইটি’র অধ্যাপক অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় এবং বরাহনগর আইএসআইয়ের অধ্যাপক রজতশুভ্র হাজরা সম্মানিত হয়েছেন শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কারে। বাকি চার পুরস্কারপ্রাপক বাঙালি হলেও গবেষণার ক্ষেত্র বাংলার বাইরে। এর মধ্যে রয়েছেন হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সুরজিৎ ধাড়া। যিনি সম্মানিত হয়েছেন পদার্থবিদ্যায়। জীববিজ্ঞানের হায়দ্রাবাদের সিডিএফডি’র অধ্যাপক শুভদীপ চট্টোপাধ্যায় এবং প্রযুক্তিবিদ্যায় ভাবা অ্যাটোমিক রিসার্চ সেন্টারের গবেষক কিংসুক দাসগুপ্ত পেয়েছেন এই সম্মান। ভূবিজ্ঞানের দুই পুরস্কারপ্রাপকই বাঙালি। অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গেই এই পুরস্কার জুটেছে মুম্বাই আইআইটির অধ্যাপক সূর্যেন্দু দত্তের।
পুরস্কারপ্রাপকদের মধ্যে একমাত্র জ্যোতির্ময়ী দাস জন্মসূত্রে উড়িষ্যার বাসিন্দা। তবে চাকরিজীবনের শুরু থেকেই তিনি কলকাতাতে। পরবর্তীকালে বিবাহসূত্রেও আবদ্ধ হয়েছেন এই
Powered by Froala Editor